রমজানে যত প্রকার খেজুর পাওয়া যায় বাজারে
সাদাকালো নিউজ
পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়েছে। সারা বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এখন আনন্দচিত্তে রোজা পালন করছেন। তবে স্থানের পার্থক্যের কারণে কেউ ১১ ঘণ্টায় রোজা শেষ করছে, কেউ আবার ২২ ঘণ্টাও রাখছে। যে যতক্ষণ রাখুক না কেন, ইফতার কিন্তু সবাই করে। আর এই সাহরি ও ইফতারে খাবারের আয়োজনে খেজুর কিন্তু অবশ্যই থাকে।
বিক্রেতাদের মতে, বাংলাদেশে সারা বছর খেজুরের চাহিদা থাকলেও রমজান মাসে এই চাহিদা বহুগুণ বেড়ে যায়। তাই বছরের এই সময় মানুষের চাহিদা অনুযায়ী বিপুল পরিমাণ খেজুর আমদানি করেন বিক্রেতারা।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, রমজান মাসে অন্যান্য সময়ের থেকে দশগুণ বেশি বিক্রি হয় খেজুর। শবে বরাতের পর থেকে পাঁচ রোজা পর্যন্ত খেজুরের চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকে। তারপর ধীরে ধীরে কমতে থাকে এই চাহিদা। আর রোজার শেষ দিকে এটা একদম কমে যাবে।
বাংলাদেশে মূলত শুকনা খেজুর সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়। এগুলো মূলত পাকিস্তান থেকে আসে। হালকা লাল রঙের এই খেজুর অনেক ভালো। এগুলো একটু কষ, কিন্তু আসল খেজুর। আবার কিছু সাদা রঙের খুরমা পাওয়া যায় বাজারে। যেগুলো রাসায়নিক উপাদান দিয়ে রং ফর্সা করা হয়।
বিক্রেতারা বলছেন, বর্তমানে একশরও বেশি ধরনের খেজুর পাওয়া যায় বাজারে। এক ব্যবসায়ী জানান, মাবরুম, মরিয়ম, সুকারি, সুগাই, আম্বার, আজওয়া ধরনের খেজুর রয়েছে। এর মধ্যে আজওয়া ও মাবরুমই অনেক ধরনের রয়েছে।