বাংলাদেশী দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হাফেজের বিশ্বজয়
সাদাকালো নিউজ
হাফেজ তানভীর হোসাইন। বাড়ি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরকাঁকড়া গ্রামে। জন্ম থেকেই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী তিনি। বার বার হোঁচট খেয়েছেন। তবে দমে যাননি। সব কিছু ছাপিয়ে তিনি এখন সফল একজন মানুষ।
তানভীর হোসাইন রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার শিক্ষার্থী। সম্প্রতি মিশরের কায়রোতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগীতায় বিশ্বজয় করেছেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হাফেজ তানভীর। ৫৮টি দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে ৩০ পারা হিফজুল কুরআন প্রতিযোগীতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন তিনি।
গত ৫ জানুয়ারি কায়রোর গ্র্যান্ড নাইল টাওয়ার হোটেলে কুরআন প্রতিযোগীতায় তৃতীয় বিভাগের বিজয়ীদের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে গত চৌঠা জানুয়ারি চার দিনব্যাপী এই প্রতিযোগীতার উদ্বোধন করা হয়।
কুরআন প্রতিযোগীতায় অংশ নেয় ৫৮টি দেশের ১০৮ জন প্রতিযোগী। আটটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগীতায় পুরস্কার হিসেবে রয়েছে ২০ লাখ মিসরীয় পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৭০ লাখেরও বেশি।
কোরআন হিফজ প্রতিযোগিতা বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেন ঘানার আবদুল সামাদ আদম। তিনি পুরস্কার হিসেবে পান দুই লাখ মিসরীয় পাউন্ড। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন মালদ্বীপের ফাতেমা শায়া জাহির। তিনি পান দেড় লাখ মিসরীয় পাউন্ড। আর তৃতীয় স্থান অর্জন করে এক লাখ মিসরীয় পাউন্ড পান বাংলাদেশের তানভীর হোসাইন।
এর আগে ২০১২ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগীতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন তানভীর। ২০১৬ সালে ইরানের ৩৩তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগীতায়ও চতুর্থ স্থান লাভ করেছিলেন।
মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনালের পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক শায়খ নেছার আহমেদ আন নাছিরিও জানান, অন্ধ হাফেজ তানভীর আমার প্রিয় ছাত্র। বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগীতায় আমি তার সাথে থাকতে পেরে আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করছি, আলহামদুলিল্লাহ।
এর আগে গত তেশরা ফেব্রুয়ারি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে ঢাকা ছাড়েন হাফেজ তানভীর হোসাইন ও মাদ্রাসার পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক শায়খ নেছার আহমেদ আন নাছিরি। জানা গেছে, আসছে রমজান মাসের লাইলাতুল কদরে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেবেন মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদুল ফাত্তাহ সিসি।
হাফেজ তানভীর হোসাইন। বাড়ি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরকাঁকড়া গ্রামে। জন্ম থেকেই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী তিনি। বার বার হোঁচট খেয়েছেন। তবে দমে যাননি। সব কিছু ছাপিয়ে তিনি এখন সফল একজন মানুষ।
তানভীর হোসাইন রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে অবস্থিত মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনাল মাদরাসার শিক্ষার্থী। সম্প্রতি মিশরের কায়রোতে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগীতায় বিশ্বজয় করেছেন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হাফেজ তানভীর। ৫৮টি দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে ৩০ পারা হিফজুল কুরআন প্রতিযোগীতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন তিনি।
গত ৫ জানুয়ারি কায়রোর গ্র্যান্ড নাইল টাওয়ার হোটেলে কুরআন প্রতিযোগীতায় তৃতীয় বিভাগের বিজয়ীদের ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে গত চৌঠা জানুয়ারি চার দিনব্যাপী এই প্রতিযোগীতার উদ্বোধন করা হয়।
কুরআন প্রতিযোগীতায় অংশ নেয় ৫৮টি দেশের ১০৮ জন প্রতিযোগী। আটটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগীতায় পুরস্কার হিসেবে রয়েছে ২০ লাখ মিসরীয় পাউন্ড। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৭০ লাখেরও বেশি।
কোরআন হিফজ প্রতিযোগিতা বিভাগে প্রথম স্থান অর্জন করেন ঘানার আবদুল সামাদ আদম। তিনি পুরস্কার হিসেবে পান দুই লাখ মিসরীয় পাউন্ড। দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন মালদ্বীপের ফাতেমা শায়া জাহির। তিনি পান দেড় লাখ মিসরীয় পাউন্ড। আর তৃতীয় স্থান অর্জন করে এক লাখ মিসরীয় পাউন্ড পান বাংলাদেশের তানভীর হোসাইন।
এর আগে ২০১২ সালে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগীতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছিলেন তানভীর। ২০১৬ সালে ইরানের ৩৩তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগীতায়ও চতুর্থ স্থান লাভ করেছিলেন।
মারকাজুত তাহফিজ ইন্টারন্যাশনালের পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক শায়খ নেছার আহমেদ আন নাছিরিও জানান, অন্ধ হাফেজ তানভীর আমার প্রিয় ছাত্র। বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগীতায় আমি তার সাথে থাকতে পেরে আল্লাহ তায়ালার শুকরিয়া আদায় করছি, আলহামদুলিল্লাহ।
এর আগে গত তেশরা ফেব্রুয়ারি প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে ঢাকা ছাড়েন হাফেজ তানভীর হোসাইন ও মাদ্রাসার পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক শায়খ নেছার আহমেদ আন নাছিরি। জানা গেছে, আসছে রমজান মাসের লাইলাতুল কদরে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেবেন মিশরের রাষ্ট্রপতি আবদুল ফাত্তাহ সিসি।